Articles by "কম্পিউটার"

কম্পিউটার লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান

মার্কিন প্রযুক্তি ব্যবহার না করে প্রথমবারের মতো বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী সুপারকম্পিউটার তৈরি করেছে চীন। প্রতি সেকেন্ডে ৯৩ পেটাফ্লপ (১ পেটাফ্লপ=১ হাজার টেরাফ্লপ বা ১০ লাখ গিগাফ্লপ) গতির ‘সানওয়ে তাইহুলাইট’ নামের এই সুপারকম্পিউটার তৈরিতে স্থানীয় মাইক্রোচিপ ব্যবহার করা হয়েছে বলে ২০ জুনে প্রকাশিত
টপ ৫০০-এর প্রতিবেদনে জানানো হয়।
বছরে দুবার গতির বিচারে সেরা ৫০০ সুপারকম্পিউটার তালিকা প্রকাশ করে টপ ৫০০ নামের প্রতিষ্ঠান। জার্মান এবং মার্কিন বিশেষজ্ঞদের সাহায্য নিয়ে লিনপ্যাক বেঞ্চমার্কে জরিপ চালিয়ে প্রতিবেদন প্রকাশ করেন টপ ৫০০।
টপ ৫০০-এর আগের তালিকার শীর্ষেও ছিল চীন, তবে তিয়ানহে-২ নামের সে কম্পিউটার তৈরিতে মার্কিন মাইক্রোপ্রসেসর নির্মাতা ইনটেলের প্রসেসর ব্যবহার করা হয়েছিল।
তিয়ানহে-২ ছিল মাত্র ৩৩ পেটাফ্লপ গতির।
পশ্চিমা প্রযুক্তির ওপর যে চীনের নির্ভরশীলতা কমছে, সানওয়ে তাইহুলাইট তা-ই প্রমাণ করে। জলবায়ু এবং জীবন বিজ্ঞান গবেষণায় ব্যবহারের জন্য চীনের উশি শহরের ন্যাশনাল সুপারকম্পিউটিং সেন্টারে এটি স্থাপন করা হয়েছে।
গতির বিচারে শীর্ষ দশ সুপারকম্পিউটারের দুটি চীনে, চারটি যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থিত। বাকি চারটির মধ্যে জাপান, জার্মানি, সুইজারল্যান্ড ও সৌদি আরবে একটি করে আছে। শুধু তালিকার শীর্ষে না, সেরা ৫০০ সুপারকম্পিউটারের ১৬৭টি চীনে অবস্থিত।
অথচ শীর্ষ প্রসেসর নির্মাতাদের দেশ যুক্তরাষ্ট্রে আছে ১৬৫টি। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির গবেষণায় চীন প্রচুর অর্থ খরচ করে যাচ্ছে। এ বছরের মধ্যেই দক্ষিণ-পূর্ব চীনে বিশ্বের সবচেয়ে বড় রেডিও টেলিস্কোপ কেন্দ্র স্থাপনের পরিকল্পনা করছে দেশটির সরকার।
এত প্রচেষ্টার পরেও অবশ্য বিজ্ঞান গবেষণায় বেশ কিছু দিক থেকে দেশটি পিছিয়ে পড়ছে। অন্যদিকে চীনের ইউনিভার্সিটিগুলোও বৈশ্বিক তালিকায় আশানুরূপ ফল করতে পারছে না।                                                                                                                                                   


কেমন আছেন সবই? আসাকরি ভালোই আছেন। এখন আমি আপনাদের একটি প্রয়োজনীয় টিপস নিয়ে হাজির হয়েছি। বন্ধুরা আপনারা হয়তো জানেন বংলাদেশে অনেক ওয়েব সাইট বন্ধ আছে। আপনি চাইলেও আপনার কাঙ্খিত ওয়েব সাইটে ভিজির করতে পাড়ছেনা। যারা পারেন না তাদের জন্য আমার এই পোষ্ট। আনলিমিটেড ভিপিএন নেটওয়ার্কের সুবিধা দেওয়ার ঘোষনা দিয়েছে ব্রাউজার নিমার্তা প্রতিষ্ঠান অপেরা। আর এই সকল সুবিধা দেওয়ার জন্য অপেরা অনেক জনপ্রিয় একটি ব্রাউজার হিসাবে পরিচিত। আপনি অনেক লোকের
মুখে শুনেছেন বন্ধ
হওয়া আই.পি ব্যবহার করছে। কিন্তু পারছেনা।আর যারা পারেন তারাও বলতে চায়না। আর সবচাইতে বড় কথা হচ্ছে পেইড ভিপিএন পাওয়া যায় কিন্তু বলুন কতজন ব্যবহার করতে পারে এই ভিপিএন কিনে ব্যবহার করতে। ভিপিএন এর মাধ্যমে আপনি আইপি এড্রেস লুকিয়ে রেখে  কাঙ্খিত ওয়েব সাইটি ভিজিট করতে পারবেন।
নরওয়ের একটি কম্পানী তাদের অপেরা ব্রাউজার দিয়ে ডেক্সটপ ভার্সনে ফ্রি ভিপিএন সেবা চলুর ঘোষনা দিয়েছে । তাদের ব্লগ পোষ্টে বলেছে আপনি একটি বাটন ক্লিক করে এই সেবা চালু করতে পারবেন। আপনার এর জন্য কোন এ্যাকাউন্ট খুলতে হবেনা বা কোন টাকা পরিশোধ করতে হবেনা।
এটি একদম নিরাপদ বলে ঘোষনা দিয়েছে। এখন শুধু মাত্র ডেক্সটপে পাওয়া যাচ্ছে।
বর্তমানে শুধু মাত্র কানাডা, যুক্তরাষ্ট্র এবং জামার্নির আইপি ব্যবহার করা যাচ্ছে এই ভিপিএন দিয়ে। তবে আরও অনেক দেশের সুবিধা নিয়ে তারা কাজ চালাচ্ছে।
ভিপিএন সহ ডেক্সটপ ব্রাউজারের ডেভেলপার ভার্শন ডাউনলোড করতে ভিজিট করুন তাদের অফিসিয়াল পেইজে।ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করুন
আপনি চাইলে এই সুবিধা গ্রহণ করতে পারবেন।
বন্ধুরা আমার এই পোষ্টটি যদি ভালো লাগে আসাকরি নিয়োমিত ভিজিট করবেন। ধন্যবাদ।

পিসিতে পেনড্রাইভ বা মেমোরি প্রবেশ করার মাধ্যমে ভাইরাস প্রবেশ করে থাকে, সেই সাথে অনেক অপ্রয়োজনীয় ফাইল জমা হয়ে যায়। যার কারণে আপনার হার্ডডিস্ক তাড়াতাড়ি ভারী হয়ে যায়। যারা কম্পিউটার/ল্যাপটপ ব্যবহার করেন, তাদের জন্য এটি খুবই বড় সমস্যা। এই সমস্যা দূর করতে প্রয়োজন সফটওয়্যারের। আপনি এই সফটওয়্যারের মাধ্যমে আপনার কম্পিউটার/ল্যাপটপের সমস্ত অপ্রয়োজনীয় ফাইল ডিলিট করতে সক্ষম হবেন।
সফটওয়্যারটি কম্পিউটার Fast করতে সাহায্য করে। System Errors দূর করতে ভূমিকা পালন করে। Browsing দ্রুত করার জন্য অনেকে এই সফটওয়্যারটি ব্যবহার করে থাকেন। এছাড়াও আরও অনেক সুবিধা রয়েছে।
সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করতে এখানে কিল্ক করুন
When you install a program in Windows, it may add a small program that runs when Windows starts. After installing a lot of software, your boot up process could become slow. If there are programs you don’t use much, they probably don’t need to start every time Windows does. You can disable startup programs manually or use the free tool CCleaner.
As you use your computer, files collect in all kinds of places. Windows and programs running in Windows create temporary files and log files. Files you have deleted may collect in the Recycle Bin, if you don’t empty it often. When you browse the internet, browsers create temporary files, sites put cookies on your computer, and the download history and form history grows. CCleaner can help you clean up your computer. You can set up CCleaner to automatically run on a schedule and you can also create a shortcut to run CCleaner quickly and silently.
Windows provides a built-in Disk Cleanup tool that removes old files and temporary files to help you reclaim hard disk space and possibly speed up your PC. It’s a good idea to run the Disk Cleanup tool on a regular basis, such as weekly or monthly, depending on your computer usage. You can use the Task Scheduler in Windows to set up a task to run the Disk Cleanup tool on a set schedule.
If you have malware, spyware, or adware on your computer, that can affect its performance. The articles below describe some tools that help you get rid of malware, spyware, and adware and also how to get rid of fake antivirus applications that are actually viruses in themselves.

তো বেশি কথা না বারিয়ে কাজের কথায় আসি, আজ আমি আপনাদের যে অ্যাপ টির সাথে পরিচয় করিয়ে দেব তা হল WiFi Mouse যার সাহায্যে আপনি আপনার এন্ড্রয়েডকে মাউস হিসেবে ব্যবহার করতে পারবেন।
প্রথমে নিচের লিঙ্ক থেকে আপনার পিসির জন্য মাউস সারবার টি ডাউনলোড করে নিন।
http://wifimouse.necta.us/Mouse-Server.exe
ডাউনলোড হয়ে গেলে ইনিস্টল করে ওপেন করুন।
এরপর আপনার এন্ড্রয়েডের জন্য নিচের লিঙ্ক থেকে WiFi Mouse অ্যাপ টি ডাউনলোড করে নিন।
https://play.google.com/store/apps/details?id=com.necta.wifimousefree

ডাউনলোড হয়ে গেলে ইনিস্টল  করুন।
এবার আপনার এন্ড্রয়েডের সেটিং থেকে tethering & portable hotspot চালু করে আপানার পিসির সাথে কানেক্ট দিয়ে নিন।
এবার আপনার এন্ড্রয়েড্রের অ্যাপ টী ওপেন করুন ।
ওপেন করলেই দেখবেন সেখানে আপনার পিসির নাম দেওয়া আছে, তারপর সেখানে ক্লিক করে আপনার পিসির সাথে কানেক্ট করে নিন,এবং উপভোগ করুন WiFi Mouse।
আজকের মত এখানেই বিদায়  দেখা হবে আগামি টিউনে।
সে পর্যন্ত সবাই ভাল  থাকবেন, সুস্থ থাকবেন। 

কেমন আছেন সবাই?আসাকরি ভালোই আছেন। উপর আল্লাহর দোয়ায় আমিও ভালো আছি।ল্যাপটপ ব্যবহারে গরম হয়ে যায়? তবে একটা জিনিস সেটা সবার জানা আছে যে, ইলেক্ট্রনিক্স ব্যবহার করলে গরম হবেই। তবে কতটা গরম হয় সেটা হলো দেখার বিষয়। দেখাগেল আপনি ল্যাপটপ ব্যবহার করছেন কিন্তু আস্তে আস্তে আপনার ল্যাপটপ অতিরিক্ত গরম হয়ে যাচ্ছে এটা কিন্তু আবার ভালোনা। আসুন ল্যাপটপ অতিরিক্ত গরম হওয়া থেকে কিভাবে বিরত রাখা তার কিছু টিপস আপনাদের সাথে শেয়ার করব। নিচে লক্ষ করুন।
১। ফ্ল্যাট অবস্থায় ল্যাপটপ ব্যবহার করলে নিচের দিকে ব্যাটারি ও প্রসেসর এর তাপ বিকিরণ করতে পানে না।আর এত আপনার ল্যাপটপ অতিরিক্ত গরম হয়ে যায়। আপনি সবময় কোন মোট বই বা এমন কিছু ব্যবহার করুন যেটার উপর ল্যাপটপ রেখে ব্যবহার করা যায়।
২।ঘরের দরজা-জানালা বন্ধ করে বন্ধ করে ল্যাপটপ ব্যবহার করা যাবে না এতে আপনার ল্যাপটপ গরম হয়ে যেতে পারে।আপনি যখন ল্যাপটপ ব্যবহার করবেন তখন ঘরের দরজা জানালা খুলে ল্যাপটপ ব্যবহার করবেন। আর ঘরে যদি এসি থাকে তাহলে আর ঘরের দরজা জানালা বন্ধ থাকলেও সমস্যা নেই।
৩।আপনার ল্যাপটপের ষ্টেটাস বারের ব্যাটরী আইনে ‘Power and Sleep Settings’ সিলেক্ট করুন। স্ক্রল করে Additional Power Settings -এ যান। এবার Change Plan Settings-এ ক্লিক করুন। এরপর সিলেক্ট করুন Change Advanced Power Settings। স্ক্রল ডাউন করে আসুন Processor Power Management-এ। এবার সিলেক্ট করুন Maximum Processor State। সেখানে পার্সেন্টেজ কমিয়ে দিন ৭0% থেকে ৮০%-এ।
৪।থার্মোডায়নামিক্স ল অনসরণ করে আপনি ল্যাপটপের তাপমাত্রা কমাতে পারেন।
৫।আপনি ল্যাপটপের জন্য কুলিং প্যাড বা কুলিং ম্যাট ব্যবহার করতে পারেন। এদের সাথে ফ্যান থাকার কারনে ল্যাপটপের নিচের দিক দিয়ে বাতাস বের হয়ে যায়। যার জন্য ল্যাপটপে তাপমাত্রা ঠিক থাকে।যাতে ল্যাপটপ গরম হবে না।
৬।আপনি কখনো বালিশ বা বিছানার উপর অথবা কোলের উপর রেখে ল্যাপটপ ব্যবহার করবেন না।কারণ ল্যাপটপে নিচের অংশ দিয়ে বাতাস বের হতে পারেনা।
৭) ল্যাপটপের অনেক সময়  এয়ার ভেন্টগুলি ময়লা জমে বন্ধ হয়ে যায়। কমপ্রেসড এয়ার ব্যবহার করে সেই ধুলো পরিষ্কার করে নিতে পারেন। তবে এর জন্য একজন হার্ডওয়্যার বিশেষজ্ঞের সাহায্য নেওয়াই ভাল।


                                                       



জন্য কী কী করতে পারেন আপনি। মেনে চলুন কিছু সহজ নিয়ম আর শখের ল্যাপটপকে রাখুন চির নতুন।




১. স্ক্রিন প্রটেক্টর
প্রথমে ‘স্ক্রিন প্রটেক্টর’ ও ‘কি-বোর্ড প্রটেক্টর’ এই দুটি জিনিস অবশ্যই কিনে নিন। ‘স্ক্রিন প্রটেক্টর’ হচ্ছে আমরা টাচ স্ক্রিন মোবাইল ফোনে যে স্ক্রিন প্রটেক্টর ব্যবহার করি, সেই একই জিনিস। এটি ব্যবহারে আপনার ল্যাপটপের স্ক্রিনে কোনো দাগ লাগবে না, যদি কোনো দাগ বা ছোটখাটো আঘাত লাগে সেটি লাগবে প্রটেক্টরের ওপর। আপনার মূল স্ক্রিন থাকবে দাগমুক্ত। এটির দাম পড়বে ১৫০ থেকে ২০০ টাকা।

২. কিবোর্ড প্রটেক্টর 
‘কি-বোর্ড প্রটেক্টর’ হচ্ছে স্বচ্ছ রবারের একটি পর্দার মতো। এটি ব্যবহারে আপনার ল্যাপটপের কি-বোর্ড থাকবে নিরাপদ ও ধুলোমুক্ত। প্রায়ই আমাদের ল্যাপটপের কি-বোর্ড ধূলায় আক্রান্ত হয় এবং পরিষ্কার করতে সমস্যা হয়। আর এটি ব্যবহারের আরেকটি সুবিধা আছে। ধরুন আপনি ল্যাপটপে কাজ করছেন এবং চা-কফি খাচ্ছেন। বেখায়ালি হবার কারণে গ্লাসটি বা কাপটি উল্টে পড়লো আপনার ল্যাপটপের কি-বোর্ডের ওপর। ব্যাস, হলো তো ঝামেলা! ‘কি-বোর্ড প্রটেক্টর’ ব্যবহার করলে এই সমস্যাটি হবে না। কারণ এটি ব্যবহার করলে কি-বোর্ডে জল, চা, কফি কিছুই ঢুকতে পারবে না।
৩. কুলিং ফ্যান
ল্যাপটপে অনেক ছোট পরিসরে কম্পিউটারের প্রয়োজনীয় মাদারবোবোর্ড, প্রসেসর, র্যাম, হার্ডডিস্ক এবং অন্যান্য সবকিছুই থাকে। সে কারণে কাজ করতে করতে ল্যাপটপ কিছুটা গরম হবে এটাই স্বাভাবিক। এটির সমাধান হচ্ছে কুলিং ফ্যান। কুলিং ফ্যানের ওপর ল্যাপটপ রেখে ব্যবহার করলে ল্যাপটপ গরমও কম হবে এবং ল্যাপটপের ব্যাটারি লাইফও বাড়বে।
৪. ভেন্টিলেটর পরিষ্কার
ল্যাপটপের ব্যাকসাইডে এবং পাশে বাতাস চলাচলের জন্য যে ভেন্টিলেটরগুলো থাকে, সেগুলো সবসময় পরিষ্কার রাখার চেষ্টা করুন। এতে করে আপনার ল্যাপটপের ভেতরের কুলিং ফ্যান ধূলামুক্ত থাকবে এবং সঠিকভাবে কাজ করতে পারবে।
৫. বিছানা বা বালিশের উপরে ব্যবহার করবেন না
বিছানা বা বালিশের ওপর রেখে কখনো ল্যাপটপ ব্যবহার করবেন না। এটি করলে ল্যাপটপের চেম্বারে খুব দ্রুত গরম বাতাস তৈরি হয় এবং তা ভেন্টিলেটর দিয়ে বের হতে পারে না। প্রতিনিয়ত এমনটি ঘটতে থাকলে যেকোনো দিন আপনার ল্যাপটপ কোমায় চলে যেতে পারে। তবে ভালো মানের কুলিং ফ্যান ব্যবহার করলে আপনি বিছানায় বসেও ল্যাপটপ ব্যবহার করতে পারবেন।
৬. বিদ্যুৎ সংযোগে সতর্কতা অবলম্বন
ল্যাপটপে বিদ্যুতের সংযোগ দেবার সময় সতর্কতা অবলম্বন করুন। বৈদ্যুতিক বোর্ডের সুইচ অন থাকা অবস্থায় ল্যাপটপের প্লাগ ঢোকাবেন না এবং হঠাৎ করে অ্যাডাপ্টারের তারটি খুলেও ফেলবেন না। এতে করে ল্যাপটপের পাওয়ার কানেক্টর ক্ষতিগ্রস্ত হবার সম্ভাবনা থাকে।
৭. চার্জ নিঃশেষ করুন
সব সময় বিদ্যুৎ সংযোগ দিয়ে ল্যাপটপ ব্যবহার করবেন না। সপ্তাহে অন্তত দু’বার আপনার ল্যাপটপের ব্যাটারির চার্জ শেষ করুন। হঠাৎ বিদ্যুৎ বিভ্রাটে অথবা বাইরে ব্যবহার করলে ল্যাপটপের চার্জ হয়তো ৭০ থেকে ৮০ শতাংশ শেষ হয়। কিন্তু চার্জ নিঃশেষ না হলে ব্যাটারির সবগুলো ‘সেল’ ব্যবহার হয় না। সবগুলো ‘সেল’ ব্যবহার না হলে ব্যাটারি তার সম্পূর্ণ কার্যক্ষমতা প্রদর্শন করতে পারে না।
৮. সফটওয়্যার ইনস্টল
আপনার ল্যাপটপে হয়তো এমন অনেক সফটওয়্যার ইনস্টল করা আছে যেগুলো আপনি কখনও ব্যবহারই করেন নি। এমন সফটওয়্যারগুলো আনইনস্টল করে দিন এবং অপ্রয়োজনীয় কোনও সফটওয়্যার ইনস্টল করবেন না। এতে করে আপনার ল্যাপটপের অপারেটিং সিস্টেমের ওপর চাপ কম পড়বে এবং গতি কিছুটা বাড়বে। প্রয়োজনে কোনও ক্লিনার চালিয়ে রান করে নিন।
৯. অ্যান্টিভাইরাস
আপনি যদি ইন্টারনেট ব্যবহার করেন তাহলে অবশ্যই লাইসেন্সড অ্যান্টি-ভাইরাস ব্যবহার করুন। তাহলে আপনার ল্যাপটপ ভাইরাসের হাত থেকে মুক্ত থাকবে। ইন্টারনেটে যেসব ফ্রি অ্যান্টি-ভাইরাস পাওয়া যায় সেগুলো ভাইরাস রুখতে ক্ষেত্রে আংশিক কাজ করে, পুরোপুরি নয়।
১০. স্ক্রিনের রেজোলিউশন
আপনি যখন ল্যাপটপ ব্যাটারিতে চালাবেন তখন স্ক্রিনের রেজোলিউশন যথাসম্ভব কমিয়ে রাখুন। এতেও আপনার ব্যাটারি লাইফ বৃদ্ধি পাবে। অর্থাৎ ব্যাটারিতে চলার সময় কম রেজোলিউশনে ল্যাপটপ ব্যবহার করলে ব্যাপআপ টাইম বেশি পাবেন। এই নিয়মগুলো মেনে চলুন এবং আপনার ল্যাপটপকে রাখুন সুস্থ।


EJAnpnW1                                                                               
হঠাৎ করেই মাউস নষ্ট হলে কি করবেন? যেনে নিন এখন প্রায় সময়ই দেখা যায় মাউসে সিঙ্গেল ক্লিক করলে ডাবল ক্লিক লেগে যায়, আবার অনেক সময় দেখা যায় দুই তিনটা ক্লিক করলেও ঠিক মতো ক্লিক লাগেনা। আজকে আমি আপনাদের দেখাবো জরুরী মূহুর্তে এই ধরনের সমস্যা হলে মাউস বাদ দিয়ে কিভাবে কিবোর্ড কেই মাউসে রূপান্তরিত করে কাজ চালিয়ে যাবেন।

Author Name

যোগাযোগ ফর্ম

নাম

ইমেল *

বার্তা *

Blogger দ্বারা পরিচালিত.