জানুয়ারী 2016

কেউ সফল হতে চাইলেই কিন্তু সফল হতে পারেন না। সফল হতে গেলে যেটা সবার আগে প্রয়োজন তা হলো
মানসিকভাবে শক্ত হওয়া। পরিস্থিতি যে সব
সময় আপনার অনুকূল থাকবে তা কিন্তু নয়।
পরিস্থিতি আপনার প্রতিকূলেও যেতে পারে।
এটা অবশ্যই মাথায় রাখা দরকার। সেই কথা
মাথায় রেখেই নতুন কাজ করা উচিত। তবে
মানসিকভাবে শক্ত হওয়ার জন্য নিজেকেই
সবার আগে স্থির করতে হবে।
কিন্তু অনেকেই মনের জোড় না বাড়িয়ে
নিজের ভাগ্যকেই দোষারোপ করতে
থাকেন। ভাগ্যকে দোষারোপ না করে
নিজের মনের জোড় বাড়াতে চেষ্টা করুন।
দেখে নিন, কীভাবে নিজের মনের জোড়
বাড়িয়ে সফলতাকে নিজের হাতের মুঠোয়
আনা যায়-

১. নিজের প্রতি দুঃখিত না হওয়া
নিজের প্রতি কখনোই দুঃখবোধ করবেন
না। হায়রে-আহারে বলার কোনো দরকার
নেই। এতে আপনার সময়ই নষ্ট হবে।
আখেরে কোনো লাভ হবে না। সেখান থেকে
উঠে দাঁড়ান। মনোবল শক্ত করুন। দেখবেন,
কাজে দেবে।
নিজেই নিজের সব থেকে বড় লাঠি হয়ে
দাঁড়ান। যদি কেউ আপনার সঙ্গে চলতে না
চায় তাহলে একলাই চলুন। সফলতাি পাওয়ার
পর কারোর প্রতি কৃতজ্ঞতা স্বীকার
করতে হবে না।

২. পরিবর্তনকে ভয় না পাওয়া
রোজকার জীবনে যদি কোনো পরিবর্তন
ঘটে তাহলে ভয় পাবেন না। জানবেন সব
পরিবর্তন আপনার প্রতি এক একটা
চ্যালেঞ্জ। ভয় না পেয়ে পরিবর্তনকে
আপন করে নিন। ধরুন এমন কাজ যা
আপনার ঠিক পছন্দ নয়। আপনার মনে
কাজের প্রতি অতটা কনফিডেন্ট নেই। সেই
কাজ না করাই ভালো। যে কাজ আপনি মন
থেকে ভালোবাসেন সেই কাজ করুন।

৩. অন্যের কথার গুরুত্ব না দেয়া
কে কি বলল তাতে আপনার কি! কারোর
কথায় গুরুত্ব দেয়া ছেড়ে দিন। নিজের জীবন
কীভাবে কাটাবেন, কী কাজ করে ভালো
থাকবেন তা আপনার একান্ত ব্যাপার।
আপনার জীবনের সিদ্ধান্ত নেয়ার দায়িত্ব
অন্য কারোর হাতে কখনোই দেবেন না।

৪. ভাগ্যকে দোষারোপ না করা
কি হয়নি তা নিয়ে বেশি চিন্তার দরকার নেই।
কি হতে পারে তা নিয়ে চিন্তা-ভাবনা করুন।
তাতে আপনার সময়ও বাঁচবে, নিজের
মনোবলও বাড়বে।

৫. একই ভুল বারবার না করা
একই ভুল বারবার করার কোনো মানেই হয়
না। বারবার একই ভুল করতে থাকলে আস্তে
আস্তে নিজের মনোবল ভেঙে যাবে। একই
ভুল বারবার না করে ধীরে সুস্থে কাজ করুন।
দেখবেন, সমস্যাটা একসময় ঠিক হয়ে গেছে।

৬. অন্যের খুশিতে খুশি না হওয়া
অন্যের খুশিতে খুশি হওয়ার চেষ্টা করুন।
মানুষের সঙ্গে সম্পর্ক ভালো রাখুন।
দেখবেন, আপনার সাফল্যে এবং খারাপ সময়
অনেকের সঙ্গ পাবেন। তবে যদি অন্যের
খুশিতে খুশি না হন তাহলে আপনি ভেঙে
পড়বেন।

৭. প্রথমবার সফল হতে না পেরে ভেঙে পড়া
যদি প্রথমবার সফল হতে না পারেন তাহলে
আবার চেষ্টা করুন। চেষ্টা না করলে কিন্তু
কেউই কখনো সফল হতে পারেনি। তাই
প্রথমবার যদি কোনোভাবে সফল হতে না
পারেন তাহলে ভেঙে না পড়ে শক্ত হয়ে উঠে
দাঁড়ান।

৮. একাকিত্বকে ভয় না পাওয়া
আপনার সঙ্গে যদি কেউ না থাকে
একাকিত্বকে ভয় পাবেন না। যদি খারাপ
সময় কেউ আপনার পাশে দাঁড়াতে না চায়
তাহলে ক্ষতি কি? একাই পরিস্থিতির
মোকাবিলা করুন। দেখবেন, এতে আপনার
মন যেভাবে শক্ত হবে তা কখনোই ভাঙা
যাবে না।

৯. ধীরস্থিরভাবে কাজ করা
সব সময় ধীরস্থিরভাবে কাজ করুন।
পরিস্থিতি আপনার অনুকূল না হলে ভেঙে
পড়বেন না। তাড়াহুড়ো করে কাজ করলে
কিছুই হবে না। অনেক ভুল হয়ে যাবে। তাই
পরিস্থিতি আপনার প্রতিকূল হলে মাথা
ঠাণ্ডা রেখে কাজ করুন।

১০. কাজের পর নিজেকে জাহির না করা
লক্ষ্য স্থির করে এগুতে থাকুন। যাতে কেউ
আপনাকে লক্ষ্যভ্রষ্ট করতে না পারে।
সফল হওয়ার পর নিজেকে কখনোই জাহির
করবেন না। কারণ নিজের ঢাকঢোল নিজে
না পেটানোই ভালো। আর এটা করলে
আপনার নিজের খুব একটা ভালো হবে না। 

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম
আসসালামু আলাইকুম আপনারা
সবাই কেমন আছেন , আশা
করি
খুব ভাল
আছেন এবং সামনে সব
সময় ভালো থাকেন সেই আশা
রাখি।
ফেসবুকে আপনার আইডি
জীবনেও
হ্যাক হবেনা গ্যারান্টি
দিলাম
ফেসবুকের ৯০%
ইউজাররা এটা জানেনা।
*** আপনার পাসওয়ার্ড
জানলেও
কেউই লগ ইন করতে পারবেনা।
তাহলে ধাপগুলা অনুসরণ
করুন
১। ফেসবুকে লগ ইন করুন
২। Settings এ যান
৩। Security এ যান
৪। Login Approvals On এর
ডানপাশে
Enable
এ ক্লিক করুন
৫। খালি বক্সে
আপনার ফোন
নাম্বার দিন। Ex.
186015…….
(0 দেয়া লাগবে না)
৬। আপনার
ফোনে একটা আট
ডিজিটের কোড
যাবে
৭। বক্সে কোডটি সাবমিট
করুন
৮= 
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম
আসসালামু আলাইকুম আপনারা
সবাই কেমন আছেন , আশা
করি
খুব ভাল
আছেন এবং সামনে সব
সময় ভালো থাকেন সেই আশা
রাখি।
ফেসবুকে আপনার আইডি
জীবনেও
হ্যাক হবেনা গ্যারান্টি
দিলাম
ফেসবুকের ৯০%
ইউজাররা এটা জানেনা।
*** আপনার পাসওয়ার্ড
জানলেও
কেউই লগ ইন করতে পারবেনা।
তাহলে ধাপগুলা অনুসরণ
করুন
১। ফেসবুকে লগ ইন করুন
২। Settings এ যান
৩। Security এ যান
৪। Login Approvals On এর
ডানপাশে
Enable
এ ক্লিক করুন
৫। খালি বক্সে
আপনার ফোন
নাম্বার দিন। Ex.
186015…….
(0 দেয়া লাগবে না)
৬। আপনার
ফোনে একটা আট
ডিজিটের কোড
যাবে
৭। বক্সে কোডটি সাবমিট
করুন
৮= এবার এই সাইটটি ভিজিট করে দেখুন সকল ট্রিক পাবেন

এখন থেকে অন্যকোন মোবাইল
বা পিসি দিয়ে আপনার
ফেসবুকে লগ ইন
করলে আপনার ফোনে কোড
আসবে
তাই আপনার পাসওয়ার্ড
জানলেও
কেউ ঢুকতে পারবেনা
ভাই আমার জন্য দোয়া করবেন


এখন থেকে অন্যকোন মোবাইল
বা পিসি দিয়ে আপনার
ফেসবুকে লগ ইন
করলে আপনার ফোনে কোড
আসবে
তাই আপনার পাসওয়ার্ড
জানলেও
কেউ ঢুকতে পারবেনা
ভাই আমার জন্য দোয়া করবেন

wordpress logo এর চিত্র ফলাফল                                                                        
  আমি এখানে প্রথম থেকে শুরু করব সবাই দয়া করে পড়বেন।।
কারন হয়ত কোন ছোট একটি কাজটি আপনার জানানেই তা অবহেলা না করে আমার “বেসিক ওয়ার্ডপ্রেস টিউটোরিয়াল” এর সব কয়টি পর্ব পড়বেন।।
আর হ্যা,, কোন বানান বা কোন প্রকার ভুল হলে মাফ করবেন।।।

আজ আলোচনা শুরু করলামঃ
ওয়ার্ডপ্রেস একটি বিখ্যাত CMS (Content Management System)। সিএমএস এর মধ্যে ওয়ার্ডপ্রেস ১ নম্বর র্যাংকিং এ আছে। এরপর জুমলার অবস্থান। ওয়ার্ডপ্রেস ইনস্টল দেয়া, শেখা এমনকি এখানে কোডিং করা (প্লাগিন ডেভেলপমেন্ট) অন্যান্য সিএমএস এর চেয়ে অনেক সহজ। তাছাড়া ওয়ার্ডপ্রেস হালকা/লাইটওয়েট। আপনি যদি প্রোগ্রামিং নাও জানেন তবু এটা দিয়ে পূর্নাঙ্গ একটি ওয়েবসাইট বানাতে পারবেন। ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে মূলত ব্লগ বানানো হয় তবে ইদানিং ওয়ার্ডপ্রেসের প্রচুর প্লাগিন আছে যেগুলি ব্যবহার করে ইকমার্স সাইট, ফোরাম ইত্যাদি বানানো যায়।
ওয়েবকোচবিডিতে প্রথমে ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে একটা সাইট তৈরী (ব্লগ) এবং ম্যানেজমেন্ট এর টিউটোরিয়াল থাকবে। এরপর ওয়ার্ডপ্রেসের থিম ডেভেলপমেন্ট নিয়ে প্রচুর রিসোর্স থাকবে। ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে কাজ করার আগে CMS টি ডাউনলোড করে নিতে হবে। এটি একটি open source প্রজেক্ট সুতরাং বিনামূল্যে ডাউনলোড এবং ব্যবহার করতে পারবেন। ডাউনলোড লিংক
এখান থেকে সর্বশেষ ভার্সনটি ডাউনলোড করুন। বর্তমানে (জানু’১৬) ওয়ার্ডপ্রেসেরে ৪.৪.১ ভার্সন চলছে। আমরাও ওয়েবকোচবিডিতে এই ভার্সন ব্যবহার করে সব টিউটোরিয়ালগুলি দেখাব।
** ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে সাইট তৈরী করলে বাই ডিফল্ট লগিন, সাইনআপ,নতুন মেনু/পেজ যোগ, সর্বশেষ যোগকৃত আর্টিকেল প্রদর্শন ইত্যাদি অনেক কাজ এডমিন প্যানেল থেকে করা যায়। এমনকি আপনার যদি এমন কোন কাজ দরকার যেটা বাই ডিফল্ট ওয়ার্ডপ্রেসে নেই তাহলে ওয়ার্ডপ্রেসেরে ফ্রি হাজার হাজার প্লাগিন আছে সেগুলি খুজে দেখতে পারেন।
** আপনি যদি নন-টেকনিকাল হন তবুও ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে নিজের সাইট বানাতে পারেন (শুধুমাত্র এডমিন প্যানেল দিয়েই)। তবে যদি পিএইচপি (এবং এইচটিএমএল, সিএসএস) মোটামুটি জানা থাকে তাহলে থিম ডেভেলপমেন্ট করতে পারবেন। ফলে নিজেই নিজের মত করে সাইটের আউটলুক তৈরী করতে পারবেন।
** আজ এখানেই শে করলাম “বেসিক ওয়ার্ডপ্রেস টিউটোরিয়াল” ১ম পর্ব দেখা হবে আবার পরের পোষ্টে***

স্যার: মশা আমাদের শরীরে বিভিন্ন রোগ ছড়ায়!
তাই তাদের বংশ বিস্তার রোধ করতে হবে
(পেছন থেকে হাসির আওয়াজ)
ফন্টে:হা-হা-হা-হা-হা-হি-হি-হি-হি
স্যার: কিরে বেক্কল হাসছিস ক্যান? এতে হাসির কি হলো
>
>
>
>
>
>
>
>
>
>
ফন্টে: স্যার মশার তো ইয়ে
ছোট তয়
এতো ছোট কনডম পাবেন কই?

সারাদিন অফিসের কাজ
করে এবং পারিবারিক ঝামেলায় সহ্য করে
অনেকটাই মানসিক যন্ত্রণার স্বীকার হয়ে
পড়েছে আপনি। আর কোনো কিছুই যেন ভালো
লাগছে না? এই অসহ্য মানসিক যন্ত্রণা
থেকে মুক্তি পেতে চান। কিন্তু কিছুই বুঝতে
পারছেন না কি করবেন। কোন সমস্যাই
থাকবেনা এই কয়টি পরামর্শ মেনে চললে।
দেখবেন এই মানসিক যন্ত্রণা থেকে আপনি
অনেক মুক্ত হয়ে গিয়েছে। মন মানসিকতাও
অনেক ভালো হয়ে যাবে। জেনে নেয়া যাক
পরামর্শগুলো :

১) শিখুন কিভাবে রিল্যাক্স থাকতে হয় : এই
রিল্যাক্স থাকতে পারাটাও একটা আর্ট।
আপনাকে সবার আগে এটা শিখতে হবে।
তাহলেই বুঝতে পারবেন যে, আপনার মাথাটা
একটু হালকা হয়েছে।

২) টাইম ম্যানেজমেন্ট : টাইম
ম্যানেজমেন্টটা খুব তাড়াতাড়ি শিখে নেওয়ার
চেষ্টা করুন। তাহলে নিজের জন্য বেশি সময়
বের করতে পারবেন। কারণ সময়ের কাজ
সময় মতো করাটা বুদ্ধিমানের কাজ।

৩) হাঁটুন : অনেক সময় কাজের চাপে ক্লান্ত
লাগে। আর তাই হাতে ১০ মিনিটের মতো সময়
নিয় একটুু হেটে আসুন। একা একাই মিনিট
দশেক একটু হেঁটে মানে পায়চারি করে আসুন।
দেখবেন মনটা অনেক ভালো লাগবে।

৪) প্রতিবাদ করুন : বসের কথায় কথায়
সবসময় সুর মেলাতে যাবেন না। বস যা
বলবে তাতেই ইয়েস বস, নো বস না বলে
নিজের বক্তব্যটি যুক্তি দিয়ে সঠিক ভাবে
তুলে ধরুন। তবে আপনার কোন আচরণের
কারণে বেয়াদবির পর্যায়ে যাতে না যায় সে
দিকে খেয়াল রাখতে হবে। তাহলে হিতে
বিপরীত হতে পারে।

৫) নিজের দায়িত্ব বুঝুন : আপনি নিশ্চয়ই
দায়িত্ব সচেতন মানুষ কিন্তু আপনাকে এটাও
বুঝতে হবে যে, অফিসের সবকিছু সামলানোর
দায়িত্ব আপনার নয়। তাই সব বিষয়ে নাক
গলাতে যাবেন না।

সঙ্গমের আকাঙ্ক্ষা বাড়াতে এবং সঙ্গীর
সঙ্গে ভালো সময় কাটাতে খেতে পারেন
‘অ্যাফ্রোডিসিয়াক ফুড’ নামে পরিচিত কিছু
খাবার।

এই খাবারগুলো যৌনসুখের অনুভূতি জাগিয়ে
তোলে এবং বিভিন্ন গ্রন্থিকে উত্তেজিত
করে পুরুষ ও নারীদের যৌনসঙ্গমের
ক্ষমতা বাড়ায়।

স্বাস্থ্যবিষয়ক এক ওয়েবসাইট এমন
কয়েকটি খাবার সম্পর্কে জানায়।

চকলেট: রোমান্স আর আবেগের প্রতীক
চকলেট। বলা হয়, চকলেট খাওয়ার পর
নারীদের শরীরে যে পরিমাণ ‘এন্ডোফরমিন’
তৈরি হয় তা ঘনিষ্ঠ ‘ফোরপ্লে’য়ের তুলনায়
চার গুণ। পাশাপাশি ‘ফোরপ্লে’তে চকলেটের
রয়েছে কয়েকটি আকর্ষণীয় ব্যবহারও।

কমলা: একটি মিষ্টি ও আবেদনময়ী ফল এই
কমলা। সঙ্গীকে কামোত্তেজক এক
অভিজ্ঞতায় প্রতি আকৃষ্ট করতে চকলেটের
পরিবর্তে ব্যবহার করা যেতে পারে এই ফল।

ডিম: শেষ কবে কোনো রকম তাড়াহুড়া
ছাড়া দুশ্চিন্তামুক্তভাবে সঙ্গীর সঙ্গে
ঘনিষ্ঠ সময় কাটিয়েছিলেন মনে করতে
পারেন? দৈনন্দিন রুটিনবাঁধা জীবন আর
সংসারের বিভিন্ন ঝামেলার কারণে
যৌনজীবন আকর্ষণীয় করা নিয়ে চিন্তা
করার সময় হয়ে ওঠে না অনেকেরই। এখানেই
ডিমে থাকা ‘ভিটামিন বি ফাইভ’ এবং
‘ভিটামিন বি-সিক্স’য়ের ভূমিকা। দুটোই
মানসিক চাপ কমায়, বৃদ্ধি করে যৌন
ক্ষমতাও। পাশাপাশি স্বাস্থ্যগত অন্যান্য
উপকার তো আছেই।

তরমুজ: যৌনজীবনে ফুলঝুরি ফোটাতে
চাইলে প্রতিদিন তরমুজ খাওয়া শুরু করতে
পারেন। ‘প্রাকৃতিক ভায়াগ্রা’ হিসেবে
বিবেচিত তরমুজ হল ‘সিট্রুলিন’ নামক
একধরনের অ্যামিনো অ্যাসিডের উৎস, যা
রক্তনালীর সংকোচন প্রসারণে সাহায্য
করে। যৌনাঙ্গ দৃঢ় হওয়া বিষয়ক সমস্যার
চিকিৎসায় তরমুজ বেছে নিতে পারেন।

জাফরান: তাৎক্ষনিক উপকার পেতে দৈনিক
খাদ্যাভ্যাসে যোগ করা যেতে পারে
পর্যাপ্ত পরিমাণ জাফরান। প্রাকৃতিক
‘অ্যাফ্রোডিসিয়াক’ খাবারের উপকারীতা
বিষয়ক সাম্প্রতিক গবেষণা অনুযায়ী, এটা
যৌন চাহিদা বাড়াতে সহায়ক। ‘ক্রোকাস
স্যাটিভাস’ নামক ফুলের গর্ভমুণ্ড বা
পরাগধানী শুকিয়ে জাফরান তৈরি করা হয়।
ভারতীয়, ইতালিয়ান এবং স্প্যানিশ কুইজিনে
জাফরান ব্যবহার করা হয়।

রসুন: সমস্যা মুখোমুখি না হওয়া পর্যন্ত
আমরা আমাদের যৌনস্বাস্থ্য ও ক্ষমতার
উপর গুরুত্ব দেই না। এই অভ্যাস ত্যাগ করা
উচিৎ এবং প্রতিদিন আদা খাওয়ার মাধ্যমে
সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। নারী-পুরুষ
উভয়েরই যৌন প্রক্রিয়া, যৌনক্ষমতা
এবং সঙ্গমের চাহিদা বৃদ্ধি করতে আদার
উপকারীতা সুপরিচিত। এর প্রধান কারণ হল,
আদায় প্রচুর পরিমাণে থাকে ‘অ্যালিসিন’
নামক উপাদান, যা যৌনাঙ্গে রক্তপ্রবাহ
বৃদ্ধি করে।

                                             yIMhwRwcqw6GTymAFHPz-4My0u9hr7glUFsWz92ufAzaA0r6_hQ26OFBRlnL62iz9sMw300-300x165
আশা করি আপনারা সবাই ভালোই আছেন । আমি আপনাদের দোয়ায় ভালোই আছি । আজ আমি আপনাদের জন্য নিয়ে এলাম দারুন একটি সফটওয়্যার । নতুন এবং দারুন সব বৈশিষ্ট্য নিয়ে তৈরি করা হয়েছে এই App টি । এটা একবার ব্যবহার করে দেখুন ভালো লাগবে                                                                null

                                                                          How%2Bto%2Bhack%2Ba%2BFacebook%2Bprofile 
ফেসবুক(Facebook) হল একটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম । অনেক বিখ্যাত ব্যক্তি ফেসবুক ব্যবহার করে থাকেন । প্রায় ৫,০০০,০০০ মানুষ এই সার্ভিস ব্যবহার করে থাকে । এবং এদের পার্সোনাল তথ্য এর মধ্যে থাকে । অনেকে জানতে চায় কি ভাবে একটি ফেসবুক প্রোফাইল হ্যাক হয় । আজ ফেসবুক প্রোফাইল হ্যাক সম্পর্কে আপনাদের জানাব । ফেসবুক প্রোফাইল হ্যাক শিখতে হলে এই লেখাটি পড়ুন 

EJAnpnW1                                                                               
হঠাৎ করেই মাউস নষ্ট হলে কি করবেন? যেনে নিন এখন প্রায় সময়ই দেখা যায় মাউসে সিঙ্গেল ক্লিক করলে ডাবল ক্লিক লেগে যায়, আবার অনেক সময় দেখা যায় দুই তিনটা ক্লিক করলেও ঠিক মতো ক্লিক লাগেনা। আজকে আমি আপনাদের দেখাবো জরুরী মূহুর্তে এই ধরনের সমস্যা হলে মাউস বাদ দিয়ে কিভাবে কিবোর্ড কেই মাউসে রূপান্তরিত করে কাজ চালিয়ে যাবেন।

                                                                        
a84473e1ba34a0dfebdd8dcdd428c122_400x400-310x165
হ্যালো বন্ধুরা আজ থেকে আমি আপনাদের PC Mobile ভার্শন সহ একটা ফোরাম সাইট বানানো শিখাব । আপনারা কিছু না বুঝলে কমেন্ট করবেন । আর বুঝলে এবং উপকারে আসলে কমেন্টে একটা Thanks দিবেন আশা করি | যাক প্রথমেই Wapka.com থেকে একটা একাউন্ট এবং সাইট খুলে নিন । তাড়পর সাইটে ক্লিক করুন । এবং Other এ ক্লিক করুন । দুটো চেকবক্স পাবেন । মার্ক করে সাবমিট করুন । এবার আবার ব্যাক দিয়ে Admin Mode এ আপনার সাইটে প্রবেশ করুন । আর- Edit Site ~ Global Settings ~ Other তাড়পর দেখুন Disable cell phone emutator in www version (www.yoursite.wapka.mobi) এর পাশের চেকবক্সটাতে মার্ক দিন । তাড়পর Set এ ক্লিক করুন । এবার আবার Edit Site ~ Global Settings ~ HEAD tags (meta,style,…) তাড়পর একটা বক্স দেখবেন । তাতে নিচের কোডটা দিন ।

                                                                 images
 অ্যান্ড্রয়েড ব্যবহারকারীদের কাছে সবচেয়ে পরিচিত শব্দটি হল প্লে স্টোর ( Play Store)। প্রতিদিন নানা প্রয়োজনে আমাদের প্লে স্টোর ভিজিট করতে হয়। কারন প্লে স্টোর অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপের অফিশিয়াল এবং সবচেয়ে বড় অ্যাপ মার্কেট। এতে সাধারনত ভেরিফায়েড ও ক্ষতিকর নয় এমন অ্যাপ সমূহ পাওয়া যায়। কিন্তু প্রয়োজন মিটানোর জন্য প্লে স্টোর ভিজিট করতে যেয়ে যদি দেখেন আপনার ডিভাইসের প্লে স্টোর অ্যাপ টি ক্রাশ করছে অথবা কোন error ম্যাসেজ দিচ্ছে তখন। নিশ্চই আপনার বিরক্তির সীমা থাকে না। এই বিরক্তিকর সমস্যার সমাধান নিয়েই এই পোস্টটি। আশা করি আপনার সমস্যার সমাধান হবে… Cache(ক্যাশ) ক্লিয়ার : অধিকাংশ ক্ষেত্রে এই সমস্যা সমাধানের জন্য আপনি প্লে স্টোর অ্যাপের ক্যাশ ক্লিয়ার করতে পারেন। ক্যাশ ক্লিয়ার করার জন্য আপনি আপনাকে ডিভাইসের Settings এ যেয়ে Apps বা Application Manager এ যেতে হবে। এবার অ্যাপ সেকশন থেকে All সিলেক্ট করুন এবং Google play store অ্যাপটি সিলেক্ট করুন। এবার অ্যাপ ইনফো উইন্ডো থেকে Clear Cache এ চাপুন। কাজ শেষ। ডাটা ডিলিট: ক্যাশ ক্লিয়ার করার পরেও যদি সমস্যার সমাধান না হয় তাহলে আপনি প্লে স্টোর অ্যাপের ডাটা ক্লিয়ার করতে পারেন। এতে করে আপনার প্লে স্টোর অ্যাপ নতুন করে চালু হবে। ডাটা ক্লিয়ার করার জন্য উপরের পদ্ধতি অনুযায়ী প্লে স্টোর অ্যাপ ইনফো তে যেয়ে Clear data চাপুন। ডাউনলোড ম্যানেজার Enable/Disable : যদি কোন কারণে বা ভুল বশত আপনি আপনার ডিভাইসের ডাউনলোড ম্যানেজার Disable করে দিয়ে থাকেন তাহলে প্লে স্টোর অ্যাপ কাজ করবে না এবং আপনি প্লে স্টোর থেকে কোন কিছু ডাউনলোড করতে পারবেন না। ডাউনলোড ম্যানেজার Enable করার জন্য Settings→Apps /Application Manager→All এ যেয়ে ডাউনলোড ম্যানেজার খুজে তাতে ট্যাপ করে Enable করে দিন। যদি এখানে Enable এর পরিবর্তে Disable লিখা থাকে তাহলে কিছু করতে হবেনা। এখানে Disable লেখা থাকা মানে হল ডাউনলোড ম্যানেজার Enable আছে। গুগল অ্যাকাউন্ট রিমুভ : প্লে স্টোর সংক্রান্ত সমস্যা সমাধানের জন্য আপনি আপনার 

 টেলিটক দিচ্ছে ২জিবি ৩জি ডাটা মাত্র ৮০ টাকায় !!! সকল টেলিটক গ্রাহকরা পাচ্ছেন ৮০ টাকায় ১ জিবি ডাটার সাথে আরো ১ জিবি ডাটা একদম ফ্রি! এখনই অফারটি অ্যাক্টিভ করুন এবং শুরু করুন ইন্টারনেট ব্রাউজিং আর ইচ্ছা মত ডাউনলোড। বিস্তারিত যেনে নিন এখান থেকেঃ- বিস্তারিত অফার:- ২ জিবি ইন্টারনেট (১জিবি + ফ্রি ১জিবি) শুধুমাত্র ৮০ টাকা (* ভ্যাট প্রযোজ্য) প্যাকেজটি চালু করতে ম্যাসজ অপশানে গিয়ে টাইপ করুন- D58 এবং পাঠিয়ে দিন 111 নম্বরে। মেয়াদঃ ৩ দিন 3G ইন্টারনেট টেলিটক দিচ্ছে ২জিবি ৩জি ডাটা মাত্র ৮০ টাকায়- শেয়ার করে বন্ধুদের জানান এবং উপভোগ করুন সর্বনিম্ন মূল্যের ২ জিবি ৩জি ডাটা অফার।

                                                                           images-1 
গুগল এ্যাডসেন্স APPROVE হয়ার সবচেয়ে সহজ উপায় অনেকেই ভাবেন এ্যাডসেন্স এপ্রুভ হলেই বুঝি ইনকাম শুরু হয়ে গেল! মূলতঃ এ্যাডসেন্স এপ্রুভ হওয়ার পরই উপার্জনের জন্য আসল কাজ শুরু হবে। অগ্রসর হতে হবে পরিকল্পিতভাবে, যথেষ্ট সময় নিয়ে এবং চ্যালেঞ্জিং মনোভাব নিয়ে। আমি আবারো মনে করিয়ে দিতে চাই, বাংলাদেশে এমন অনেক ব্লগার/ এ্যাডসেন্স ব্যবহারকারি আছেন, যাদের ইনকাম মাসে এক হাজার ডলারেরও উপরে। কিভাবে সঠিক পরিকল্পনা নিয়ে ব্লগিং করবেন, কম্পিটিশন ফেস করে এগিয়ে যাবেন- আপনিও হতে পারেন মাসে হাজার ডলার উপার্জনকারীদের একজন-এ বিষয়ে পরবর্তীতে ইনশাল্লাহ্ আলোচনা করব। এ আর্টিক্যালে মূলতঃ কিভাবে সহজে এ্যাডসেন্স এপ্রুভ করাতে পারেন তার বিশদ গাইডলাইন প্রদান করব। ১. কন্টেন্টঃ সম্পূর্ণ অরিজিনাল, ফ্রেশ কন্টেন্ট হতে হবে। কপি-পেষ্ট কোনভাবেই করা যাবে না। একই বিষয়বস্তু/ কন্টেন্ট দিয়ে সাইট তৈরি করুন। এখানে অনেকেই গুলিয়ে ফেলেন-একটি সাইটেই পাঁচমেশালী কন্টেন্ট দিয়ে পোষ্ট দিয়ে থাকেন। যেমনঃ একটি সাইটেই টেকনোলজী, স্পোর্টস, সাধারন জ্ঞান ইত্যাদি দিয়ে এ্যাডেসেন্সের জন্য আবেদন করেন। এ ধরনের মিক্সড সাইট গুগল সহজে এ্যাডসেন্সের জন্য এপ্রুভ করে না। এজন্য প্রাথমিকভাবে একটি বিষয়ব্স্তু নিয়ে ৩০/৪০টি ইউনিক পোষ্ট দিন। ২. সোস্যাল মিডিয়াঃ গুগল পান্ডা ও পেঙুইন আপডেটের পরে গুগল সোস্যাল মিডিয়া ইন্টারঅ্যাকশনকে খুবই গুরুত্ব প্রদান করেন। সাইটে ফেসবুক ফ্যান বক্স সহ প্রতিটি পোষ্টে ফেসবুক, টুইটার, গুগল প্লাস ইত্যাদি সোস্যাল মিডিয়া বাটন সংযুক্ত করুন এবং প্রতিটি পোষ্টকে সোস্যাল মিডিয়া সাইটের সাথে শেয়ার করুন। ৩.ভাষাঃ সম্পূর্ণ ইংরেজিতে পোষ্ট দিতে হবে। বাংলা পোষ্ট এ্যাডসেন্স এপ্রুভ করবে না। ৪. সাইট ডিজাইনঃ সাইটের ডিজাইন সিম্পল রাখুন। অতিরিক্ত রংচটা কালার সাইটকে দৃষ্টিকটু দেখায়। এছারা কোন লিংক যেন বোকেন না থাকে। অর্থাৎ, লিংক আছে কিন্তু কাজ করছে না, গুগলের কাছে সাইটটি যেন Under construction মনে না হয়। এরুপ সাইট এ্যাডসেন্সের জন্য এপ্রুভাল পাবে না। সাইট ডিজাইনের ক্ষেত্রে ওয়ার্ডপ্রেস বা জুমলা যে কোন একটি বেছে নিতে পারেন। কারণ, এগুলো এসইও উপযোগী। ৫. ডোমেইনঃ যদিও অনেকে মনে করেন, সাব ডোমেইন যেমনঃ ব্লগার ইত্যাদি দিয়ে এ্যাডসেন্স এপ্রুভ করানো যায়। কিন্তু, বর্তমানে সাব ডোমেইনে এপ্রুভ হওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম। তাই ২/৩ হাজার টাকা ব্যয় করে একটি ডোমেইন/হোষ্টিং নিয়ে ব্লগিং শুরু করা উচিৎ। এটা সহজে এ্যাডসেন্স পাওয়ার উপযোগী। ৬. বিশেষ কতিপয় পেজঃ About Us, Private policy ইত্যাদি নামে কিছু পেজ তৈরি করুন। About Us এ আপনার নিজের বা সাইট সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত বিবরণ, একইভাবে Private policy পেজে আপনার সাইটের বৈশিষ্ট্য, পাঠক সাইটকে কিভাবে ব্যবহার করবে ইত্যাদি বিষয়কে সংক্ষেপে তুলে ধরুন। ৭. এ্যাডসেন্স এপ্রুভ হচ্ছে না, কি করবেন? এ্যাডসেন্সের জন্য এপ্লাই করার পর এপ্রুভ না হলে যে কারন দেখিয়ে মেসেজ দেয় তা ভালমত পড়ে, বুঝে সে মোতাবেক ব্যবস্থা নিন। যেমনঃ যদি মেসেজ দেয় Insufficient Contents তাহলে পুনরায় কন্টেন্ট এর পরিমান ও কন্টেন্ট আরো বিস্তারিত করে পোষ্ট দিয়ে পুনরায় এপ্লাই করুন। অর্থাৎ, যে কারণ দর্শিয়ে Disapprove হল-তা সমাধান করে পুনরায় এপ্লাই করুন। মনে রাখতে হবে, অধিকাংশ ব্লগারের এ্যাডসেন্স এপ্রুভ হতে ২ থেকে ২০ বা এমনকি কারো কারো ৫০ বার এপ্লাই করার পরে এপ্রুভ হয়েছে। আশা করি উপরোক্ত গাইডলাইন অনুযায়ী কাজ করলে গুগল এ্যাডসেন্স এপ্রুভ হবে ইনশাল্লাহ্ .

 _____♥♥♥♥♥♥♥♥______♥♥♥♥♥♥♥♥____
___♥♥♥______♥♥♥__♥♥♥______♥♥♥___
__♥♥♥_________♥♥♥♥_________♥♥♥__
_♥♥♥___________♥♥___________♥♥♥_
_♥♥♥________________________♥♥♥_
_♥♥♥ ________________________♥♥♥_
__♥♥♥_______________________♥♥♥__
___♥♥♥_____________________♥♥♥___
____♥♥♥___________________♥♥♥____
______♥♥♥______________♥♥♥______
________♥♥♥__________♥♥♥________
__________♥♥♥♥____♥♥♥♥__________
_____________♥♥♥♥♥♥_____________
_______________♥♥______________ 

 আজ মনের আদালতে,,বিশ্বাসের ফাঁসি
দেওয়া হয়েছে...সাক্ষী ছিল চোখের
পানি,,বাদি ছিল স্বপ্ন খানি,,অপরাদ
ছিল:তাকে কেন আমি অনেক ভালোবাসি। 

Author Name

যোগাযোগ ফর্ম

নাম

ইমেল *

বার্তা *

Blogger দ্বারা পরিচালিত.